Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ এপ্রিল ২০২৪

দিনাজপুর জোন


দিনাজপুর জোন
কান্তজীর মন্দির

কান্তজীর মন্দির (কধহঃধলরৎ ঞবসঢ়ষব) বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা। এই মন্দিরটি বিভিন্ন নামে পরিচিত, কেউ কেউ একে কান্তজীউ মন্দির (কধহঃধলবি ঞবসঢ়ষব) বা কান্তনগর মন্দির নামে চিনেন আবার অনেকের কাছে কান্তজীর মন্দিরটি নবরতœ মন্দির নামেও সুপরিচিত। ১৮ শতকে নির্মিত মন্দিরটি দিনাজপুর (উরহধলঢ়ঁৎ) শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে দিনাজপুর-তেতঁলিয়া সড়কের প্রায় এক মাইল পশ্চিমে ঢেঁপা নদীর তীরে কান্তনগর গ্রামে অবস্থিত।
 
কান্তজীর মন্দিরের শিলালিপি থেকে পাওয়া তথ্য মতে, তৎকালীন মহারাজা জমিদার প্রাণনাথ রায় এই মন্দিরের নির্মাণ শুরু করেন। পরবর্তীতে ১৭২২ সালে প্রাণনাথ রায়ের মৃত্যুর পর তাঁর পোষ্যপুত্র মহারাজা রামনাথ রায় ১৭৫২ সালে মন্দিরের নির্মাণ শেষ করেন। তখন কান্তজীর মন্দিরটি ৭০ ফুট উঁচু ছিলো কিন্তু ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে মন্দিরটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়, বর্তমানে এর উচ্চতা ৫০ ফুট। বর্গাকার এই মন্দিরের বাইরের দেয়ালজুড়ে প্রায় ১৫,০০০ টেরাকোটা টালি বা পোড়ামাটির ফলকে লিপিবদ্ধ আছে মহাভারত, রামায়ণ এবং বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী। তিন ধাপ বিশিষ্ট এই মন্দিরের চারদিক থেকে ভেতরের দেবমূর্তি দেখা যায়। ১ম তলার সকল প্রবেশপথে বহু খাঁজযুক্ত খিলান দেখতে পাওয়া যায়, আবার দুটো ইটের স্তম্ভ পর পর স্থাপন করে খিলানগুলোকে পৃথক করা হয়েছে। স্তম্ভগুলো দেখতে চমৎকার এবং অলংকরণযুক্ত। মন্দিরের ১ম তলায় ২১ টি, ২য় তলায় ২৭ টি এবং ৩য় তলায় ৩ টি দরজা-খিলান রয়েছে। কান্তজীর মন্দিরের পশ্চিম দিকে বারান্দা থেকে উপরে যাবার সিঁড়ি রয়েছে।
কিভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে বাস এবং ট্রেনে দিনাজপুর যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। সাধারণত ঢাকার গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে দিনাজপুরগামী বাসগুলো ছেড়ে যায়। বাস সার্ভিসের মধ্যে রয়েছে নাবিল পরিবহন, এস আর ট্রাভেলস, এস এ পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, কেয়া পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন ইত্যাদি। নন-এসি এবং এসি বাস ভাড়া মানভেদে ৬৫০ থেকে ১৩০০ টাকা। এছাড়া রাজধানীর উত্তরা থেকে বেশকিছু বাস দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।

ঢাকার কমলাপুর কিংবা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন থেকে আন্তঃনগর একতা এক্সপ্রেস, দ্রুতযান এক্সপ্রেস, ও পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেন দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। শ্রেনীভেদে এইসব ট্রেনের টিকেটের মূল্য ৫৩৫ টাকা থেকে ১,৫৯৯ টাকা লাগবে।
দিনাজপুর থেকে অটোরিক্সা বা সিএনজি ভাড়া করে সহজেই কান্তজীর মন্দির দেখতে যেতে পারবেন।
কোথায় থাকবেন
দিনাজপুর শহরে ভাল মানের হোটেলে থাকতে চাইলে পর্যটন মোটেলে (০৫৩১-৬৪৭১৮) যোগাযোগ করতে পারেন। পর্যটনের হোটেলে ঢাকা থেকে বুকিং দিতে ফোন করতে পারেন (৯৮৯৯২৮৮) থেকে ৯১ পর্যন্ত। পর্যটন মোটেলে ১৫০০ থেকে ২২০০ টাকায় রাত্রি যাপন করতে পারবেন।
কিংবা প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন দিনাজপুরের সাধারণ মানের হোটেলগুলিতে। সাধারণ মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে হোটেল ডায়মন্ড (০৫৩১-৬৪৬২৯), নিউ হোটেল (০৫৩১-৬৮১২২), হোটেল আল রশিদ (নতুন বিল্ডিং তৈরী হচ্ছে), হোটেল রেহানা (র‌্যাব সিলগালা করে দিয়েছে), হোটেল নবীন (০৫৩১-৬৪১৭৮), ইত্যাদিতে ২০০ থেকে ১০০০ টাকায় রাত্রি যাপন করতে পারবেন।
এছাড়া রামসাগরে অবস্থিত স্থানীয় বন বিভাগের বাংলোতে অনুমতি নিয়ে থাকতে পারেন। এই বাংলোর সাধারণ কক্ষ এবং এসি কক্ষে প্রতি রাত থাকতে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা খরচ হবে।

কোথায় খাবেন
দিনাজপুরে রুস্তম, ফাইভ স্টার, দিলশাদ হোটেলে গরুর ভুনা মাংস, কাঠি কাবাব ইত্যাদি খেয়ে দেখতে পারেন। এছাড়া দিলশাদ রেস্তোরাঁর পাটিসাপটার বেশ সুনাম রয়েছে। এছাড়া পুলাহাট বিসিক এলাকায় আবুল হোটেলে ভাত, গরু কিংবা মুরগির মাংস, ডাল আর সবজি দিয়ে আহার সেরে নিতে পারেন।
রামসাগর দীঘি

রামসাগর দীঘি (জধসংধমধৎ উরমযর) মানুষের খনন করা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দিঘী যা দিনাজপুর (উরহধলঢ়ঁৎ) জেলার তেজপুর গ্রামে অবস্থিত। রামসাগর দীঘির আয়তন প্রায় ৪,৩৭,৪৯২ বর্গমিটার এবং গভীরতা গড়ে প্রায় ১০ মিটার। দীঘির পশ্চিম পাড়ে একটি ঘাট রয়েছে। দিনাজপুর শহর থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে রামসাগর দীঘি অবস্থিত। রামসাগর দীঘি কেন্দ্র করে একটি মনোরম রামসাগর জাতীয় উদ্যান (জধসংধমধৎ ঘধঃরড়হধষ চধৎশ) গড়ে উঠেছে। এছাড়া পূর্ণ চাঁদের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে রামসাগরের পারে ক্যাম্পিং খুবই মোহনীয় একটি বিষয়। ইতিহাস থেকে জানা যায়, পলাশী যুদ্ধের কিছুকাল পূর্বে রাজা রামনাথ পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোর পানির চাহিদা পূরণের জন্য এই দীঘিটি খনন করান। রাজা রামনাথের নাম থেকেই দীঘিটি রামসাগর দীঘি (জধসংধমধৎ উরমযর) নামে পরিচিতি লাভ করে। চারপাশে সবুজ বৃক্ষময় রামসাগর দীঘিটি বর্তমানে পর্যটন বিভাগের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। রামসাগর দীঘির সৌন্দর্যবর্ধন এবং পর্যটকদের কাছে আকর্ষনীয় করার লক্ষ্যে একটি আধুনিক রেস্ট হাউজ নির্মাণ করেছে।
 

আর যা আছে রামসাগর জাতীয় উদ্যানে
রামসাগর জাতীয় উদ্যানে গড়ে তোলা হয়েছে একটি মিনি চিড়িয়াখানা। যেখানে অজগর, বানর এবং কিছু হরিণ সহ বিভিন্ন প্রাণী স্থান পেয়েছে। শিশুদের বিনোদনের জন্য এখানে রয়েছে একটি আকর্ষনীয় শিশুপার্ক। পিকনিকের সুবিধা নিশ্চিত করতে রামসাগরে রয়েছে ৭ টি পিকনিক কর্নার। এছাড়া ২০১০ সালের ১০ অক্টোবর রামসাগর জাতীয় উদ্যানে সম্পূর্ন ব্যক্তি উদ্যোগে রামসাগর গ্রন্থাগার নামে একটি পাঠাগার গড়ে তোলা হয়েছে।

রামসাগর দীঘি কিভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে বাস এবং ট্রেনে দিনাজপুর যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। সাধারণত ঢাকার গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে দিনাজপুরগামী বাসগুলো ছেড়ে যায়। এঢাকা থেকে বাস কিংবা ট্রেনে করে দিনাজপুর যাওয়া যায়। ঢাকার গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে দিনাজপুরগামী বাসগুলি ছেড়ে যায়। বাস সার্ভিসের মধ্যে রয়েছে নাবিল পরিবহন, এস আর ট্রাভেলস (০২-৮০১৩৭৯৩, ৮০১৯৩১২, ০১৭১১-৩৯৪৮০১), এস এ পরিবহন (৯৩৩২০৫২), হানিফ এন্টারপ্রাইজ (৮০১৩৭১৪, ৮০১৫৩৬৮, ০১৭১৩-০৪৯৫৪০), কেয়া পরিবহন (৯০০০৮১২), শ্যামলী পরিবহন (৯০০৩৩১, ০১৭২৪-৫৬১০৬২) ইত্যাদি। নন-এসি এবং এসি বাস ভাড়া মানভেদে ৬০০ থেকে ১,৩০০ টাকা। এছাড়া রাজধানীর উত্তরা থেকে বেশকিছু বাস দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। দিনাজপুর থেকে অটোরিকশা ভাড়া নিয়ে রামসাগর জাতীয় উদ্যানে যেতে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সময় লাগে।

কোথায় থাকবেন
রামসাগরে অবস্থিত স্থানীয় বন বিভাগের বাংলোতে অনুমতি নিয়ে থাকতে পারেন। এই বাংলোর সাধারণ কক্ষ এবং এসি কক্ষে প্রতি রাত থাকতে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা খরচ হবে।

দিনাজপুর শহরে ভাল মানের হোটেলে থাকতে চাইলে পর্যটন মোটেলে (০৫৩১-৬৪৭১৮, ০১৭৭৫-৮৮৩৩৫৫, ০১৯৯১-১৩৯০১৬) যোগাযোগ করতে পারেন। পর্যটনের হোটেলে ঢাকা থেকে বুকিং দিতে ফোন করতে পারেন ৯৮৯৯২৮৮-৯১নাম্বারে। পর্যটন মোটেলে ১৫০০ থেকে ২২০০ টাকায় রাত্রি যাপন করতে পারবেন। কিংবা প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন দিনাজপুরের সাধারণ মানের হোটেলগুলিতে। সাধারণ মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে হোটেল ডায়মন্ড (০৫৩১-৬৪৬২৯), নিউ হোটেল (০৫৩১-৬৮১২২, ০১৭৬৫-২৬৫৯২৮), হোটেল আল রশিদ (০৫৩১-৬৪২৫১, ০১৭১৬-৫৩৫৯৫৬), হোটেল রেহানা (০৫৩১-৬৪৪১৪), হোটেল নবীন (০৫৩১-৬৪১৭৮), হোটেল ডায়মন্ড (০১৭১৮-৬২৬৮৭৪, ০৫৩১-৬৪৬২৯) ইত্যাদিতে ২০০ থেকে ১০০০ টাকায় রাত্রি যাপন করতে পারবেন।

কোথায় খাবেন
দিনাজপুরে রুস্তম, ফাইভ স্টার, দিলশাদ হোটেলে গরুর ভুনা মাংস, কাঠি কাবাব ইত্যাদি খেয়ে দেখতে পারেন। এছাড়া দিলশাদ রেন্তোরাঁর পাটিসাপটার বেশ সুনাম রয়েছে। এছাড়া পুলাহাট বিসিক এলাকায় আবুল হোটেলে ভাত, গরু কিংবা মুরগির মাংস, ডাল আর সবজি দিয়ে আহার সেরে নিতে পারেন।

স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট
স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট (ঝযড়ঢ়হড়ঢ়ঁৎর অৎঃরভরপরধষ অসঁংবসবহঃ চধৎশ) বা বিনোদন কেন্দ্রটি দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার আফতাবগঞ্জে প্রায় ৪০০ একর ভূমির উপর গড়ে তোলা হয়েছে। সড়কপথে দিনাজপুর থেকে স্বপ্নপুরী দূরত্ব প্রায় ৫২ কিলোমিটার। সমগ্র বাংলাদেশ থেকে প্রচুর দর্শনার্থী চিত্তবিনোদনের জন্য স্বপ্নপুরীতে বেড়াতে আসেন। এছাড়া এখানে বিভিন্ন চলচিত্র নির্মিত হওয়ায় স্বপ্নপুরী সহজেই মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
 

স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পটে আসলে একে একে দেখতে পাবেন কৃত্রিম লেক, পাহাড়, উদ্যান, বৈচিত্র্যপূর্ণ গাছগাছালি এবং ফুলের বাগান, বিভিন্ন প্রতিকৃতি, শিশুপার্ক, চিড়িয়াখানা, কৃত্রিম পশুপাখি, ফুলবাগিচা, কৃত্রিম ঝর্ণা, ইটখলা, ঘোড়ার রথ, শালবাগান, হংসরাজ সাম্পান, খেলামঞ্চ, নামাজ জায়গা, কুঞ্জ, বিভিন্ন ভাস্কর্য, মাটির কুটির, ডাকবাংলো, বাজার এবং ভূমিতে নির্মিত বাংলাদেশের মানচিত্র। এছাড়াও প্রাকৃতিক পরিবেশের মোহনীয় সৌন্দর্য্য তো আছেই!

স্বপ্নপুরীতে রয়েছে পিকনিক কিংবা যেকোন অনুষ্ঠান করার যাবতীয় আয়োজন। রাত্রি যাপনের জন্য স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পটে রয়েছে সন্ধ্যাতারা, নীলপরী, নিশিপদ্ম, রজনীগন্ধা মেঠোঘর এবং ভিআইপি কুঞ্জ নামের ৫ টি কটেজ। খাবার ব্যবস্থার অংশ হিসাবে আছে বিভিন্ন ধরনের ভাড়া চুলা, হাঁড়ি-পাতিল এবং ডেকোরেশনের সব ধরণের জিনিসপত্র। স্বপ্নপুরীতে নিরাপত্তা নিয়ে ভাবার কারণ নেই, এখানে কতৃপক্ষের নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে।

প্রবেশ মূল্য
স্বপ্নপুরী অ্যামিউজম্যান্ট পার্কে জনপ্রতি প্রবেশ টিকেটের মূল্য ১০০ টাকা।
পার্কিং ভাড়া-বাস ১০০, মাইক্রো/কার ৫০ টাকা।

স্বপ্নপুরী কিভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে বাস কিংবা ট্রেনে করে দিনাজপুর যাওয়া যায়। ঢাকার গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে দিনাজপুরগামী বাসগুলি ছেড়ে যায়। বাস সার্ভিসের মধ্যে রয়েছে নাবিল পরিবহন, এস আর ট্রাভেলস (০২-৮০১৩৭৯৩, ৮০১৯৩১২, ০১৭১১-৩৯৪৮০১), এস এ পরিবহন (৯৩৩২০৫২), হানিফ এন্টারপ্রাইজ (৮০১৩৭১৪, ৮০১৫৩৬৮, ০১৭১৩-০৪৯৫৪০, ০১৭১৩-০৪৯৫৪১), কেয়া পরিবহন (৯০০০৮১২), শ্যামলী পরিবহন (৯০০৩৩১, ০১৭২৪-৫৬১০৬২) ইত্যাদি। নন-এসি এবং এসি বাস ভাড়া মানভেদে ৬৫০ থেকে ১৩০০ টাকা। এছাড়া রাজধানীর উত্তরা থেকে বেশকিছু বাস দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। দিনাজপুর থেকে বাস বা সিএনজি ভাড়া করে সহজেই স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পটে যেতে পারবেন।

স্বপ্নপুরী বা দিনাজপুরে কোথায় থাকবেন
চাইলে স্বপ্নপুরীর কটেজগুলোতে থাকতে পারবেন। এছাড়া দিনাজপুর শহরে থাকতে পর্যটন মোটেলে (০৫৩১-৬৪৭১৮) যোগাযোগ করতে পারেন। পর্যটনের হোটেলে ঢাকা থেকে বুকিং দিতে ফোন করতে পারেন ৯৮৯৯২৮৮-৯১নাম্বারে। পর্যটন মোটেলে ১৫০০ থেকে ২২০০ টাকায় রাত্রি যাপন করতে পারবেন। কিংবা প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন দিনাজপুরের সাধারণ মানের হোটেলগুলিতে। সাধারণ মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে হোটেল ডায়মন্ড (০৫৩১-৬৪৬২৯), নিউ হোটেল (০৫৩১-৬৮১২২), হোটেল আল রশিদ (০৫৩১-৬৪২৫১), হোটেল রেহানা (০৫৩১-৬৪৪১৪), হোটেল নবীন (০৫৩১-৬৪১৭৮), ইত্যাদিতে ২০০ থেকে ১০০০ টাকায় রাত্রি যাপন করতে পারবেন।

রামসাগর